১৯৯২ সনের ৪ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিটে কিশোরগঞ্জ পৌরসভা কাযালয়ে জেলা প্রশাসক জনাব মো: মাকসুদুল হকের সভাপতিত্বে পৌর মহিলা মহাবিদ্যালয় কিশোরগঞ্জ এর সাংগঠনিক কমিঠির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাবিক, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাজহারুল ইসলাম ভূঞা, বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আবু তাহের মিয়া, কিশোরগঞ্জ সরকারী মহিলা কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সহ: অধ্যাপক জালাল আহমেদ, বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী শ্রী সুধির চন্দ্র দাস, আলহাজ্ব আব্দুল করিম, ছফির উদ্দিন ভূঞা, আজহারুল ইসলাম, মো: বজলুল হক, কাজী মফিজুল হক, পৌরসভার সকল কমিশনার সহ মোট ৬২জন। উপস্থিত সকলেই কিশোরগঞ্জ শহরে আরেকটি মহিলা কলেজের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন। ১৯৮৬ সনে কিশোরগঞ্জ মহুকুমাকে জেলায় উন্নীত করার পর ঘনবসতি পূন শহরে বসবাসরত ব্যাপক সংখ্যক ছাত্রীদের পড়াশুনার সুযোগ সীমিত হয়ে আসে। ১৯৮৯ সনে জেলার একমাত্র মহিলা কলেজটি সরকারীকরনের ফলে নারী শিক্ষার প্রসারের সুযোগ সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। এমন প্রেক্ষাপটেই শহরের শীষস্থানীয় নেতৃবৃন্দের তৎপরতায় একটি বেসরকারী মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বেশ কয়টি সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাস্তবতার নিরিখে স্থানীয় প্রশাসন শিক্ষা প্রশাসন, পৌর কতৃপক্ষ ও বত্রিশ, নগুয়া, বিন্নগাঁও, বড়বাজার এলাকার বিশিষ্ঠ্য বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তিবগ তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২৭শে অক্টোবর গৃহিত প্রস্তাব অনুসারে একটি সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়। সে কমিটি ৪ঠা নভেম্বর তারিখের সভায় সবসম্মত সিদ্ধান্ত মোতাবেক সুবিধাজনক স্থান বত্রিশ এলাকায় কলেজটি প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব পাশ হয়। কলেজটির নাম করন করা হয় পৌর মহিলা মহাবিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস