সংক্ষিপ্ত গ্রামঃ কাচারীপাড়া, ডাকঃ নীলগঞ্জ, ইউনিয়নঃ মাইজখাপন, সদর কিশোরগঞ্জ।
৪ কক্ষ বিশিষ্ট একতলা ভবন। বিদ্যালয়টি ৫০ শতাংশ জমির উপর অবস্থিত। শিশু শ্রেনী থেকে ৫ম শ্রেনী পর্যন্ত। বিদ্যায়টি দুই শিফটের।
ইতিহাস ১৯৭৬ সালে উপমহাদেশের প্রথক মহিলা কবি চন্দ্রাবতীর নামানুসারে এ প্রতিষ্টানটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠাকালে শিক্ষক ছিলেন জনাব নৃপেন্দ্র চন্দ্র দাস (প্রঃশিঃ), জনাব সুনীলচন্দ্র ঘোষ, জনাব মোঃ আবুল হোসেন, জনাব মোঃ নাছিমুলগনি। কালক্রমে ১৯৮৬সালে অর্থ্যাৎ সর্বশেষে এ বিদ্যালয়টি জাতীয়করন করা হয় ৩৮নং চন্দ্রাবতী সঃ প্রাঃ বিদ্যালয় হিসাবে। এ প্রতিষ্ঠানটি গ্রামবাসী সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টায় গড়ে তোলা হয়। তবে যাদের অবদান অনস্বীকার্য তার হলেন- বাবু তুলসি দাস রায় (জমিদাতা), মোঃ আঃ মোতালিব, মোঃ রহমত আলী, বাবু অর্জুন চক্রবতী, বাবু গোপাল চন্দ্র দাস, মোঃ ওয়াহেদ আলী এবং বর্তমানে এই বিদ্যালয়ের কর্মরত শিক্ষক জনাবমোঃ আবুল হোসেন এবং জনাব মাজহারুল হক ভুইয়া।
বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য বর্তমান পরিচালনা কমিটিতে ১১ জন সদস্য রয়েছেন। সভাপতি মৌখিকভাবে পদত্যাগ করছেন। সহসভাপতি সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন।
১। মোঃ রফিকুল ইসলাম- সভাপতি, ২। মোঃ মাহাবুবুর রহমান- সদস্য ৩। মোঃ আঃ গনি- সদস্য, ৪।অর্জুন চক্রবতী-সদস্য, ৫। সিরাজুল ইসলাম-সদস্য, ৬। গোলাম ফারুক-সদস্য, ৭। হাওয়া খাতুন- সদস্য, ৮। মোছাঃ বেগম-সদস্য ৯। শ্রীমতি হেনা দেবনাথ, ১০। মোঃ আবুল হোসেন- সদস্য, ১১। বদরুন্নেছা বীনা- সদস্য সচিব।
বিগত ০৫ বছরের সমাপনী ২০০৭-১০০%, ২০০৮-৫০%, ২০০৯-১০০%, ২০১০-১০০%,২০১১-১০০%
পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল ২০০৯-১০০%, ২০১০-১০০%,২০১১-১০০%
শিক্ষা বৃত্তির তথ্য ২০০৭ সালে ১জন (সাধারন)
অর্জন বিভিন্ন জাতীয় দিবসে সম্মান ও আড়ম্বরের সাথে উদযাপিত হচ্ছে।প্রতিযোগিতামুলক অনষ্ঠানে সাফল্য অর্জিত হয়েছে। শতভা ভর্তি কার্যক্রম সফল হয়েছে। শিক্ষার্থী উপস্থিত সন্তোষজনক।
ভবিষ্যত পরিকল্পনা বর্তমান সরকারের শিক্ষানীতির আলোকে একটি অনুস্মরনযোগ্য বিদ্যালয় হিসাবে নিম্মোক্ত পরিচালনা গ্রহন করা হয়েছে। ছাত্র ভর্তি ১০০% উপস্থিতি ৮৫% পাশের হার ১০০% পোষাক পরিচ্ছদ ১০০% কার্বিং কার্যক্রম বিভাগীয় নির্দেশের আলোকে, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক- বিদ্যালয়ের সুবিধাজনক সময়ে, জাতীয় দিবস নিয়মিত উদযাপন, কঠোরভাবে সময়সূচী অনুস্মরন, যোগ্য দেশপ্রেম মুলক নাগরিক সৃষ্টি ইত্যাদি।
চন্দ্রাবতী, মজুমদারপাড়া,নীলগঞ্জ,কিশোরগঞ্জ সদর।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস